শিরোনাম:
●   ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ও গণভোটকে ঝুঁকিতে ফেলা যাবেনা ●   সিইসি-কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন জুঁই চাকমা ●   নির্বাচনে কালো টাকা বন্ধ না হলে আগামী সংসদেও বিত্তবান আর রাজনৈতিক মাফিয়াদের আধিপত্য দেখা যাবে ●   রাঙামাটিতে ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় র‌্যাব, সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসার বাহিনী মোতায়েন চায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি ●   এবারের নির্বাচন নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে প্রতি ভোট কেন্দ্রে র‌্যাব, সেনাবাহিনী মোতায়েন করার দাবি ●   যুগপৎ আন্দোলনের শরীকদের মধ্যে অবিশ্বাস অনাস্থা বাড়তে দেয়া যাবেনা ●   রাঙামাটি-২৯৯ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী জুই চাকমার ব্যাপক গণসংযোগ ও পথসভা ●   গণতন্ত্র মঞ্চের নতুন সমন্বয়কের দায়িত্বে সাইফুল হক ●   হামলা আক্রমণ করে বন্দর বিদেশীদের হাতে দেয়া যাবেনা ●   সরকার ও নির্বাচন কমিশনকেই নির্বাচনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে
ঢাকা, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ন ১৪৩২

জনগণতন্ত্র-jonogonotontro/The Peoples Democracy
শনিবার ● ৬ মে ২০২৩
প্রথম পাতা » Default Category » বাজারের নৈরাজ্যে শ্রমজীবী মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে
প্রথম পাতা » Default Category » বাজারের নৈরাজ্যে শ্রমজীবী মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে
৩৪৮ বার পঠিত
শনিবার ● ৬ মে ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বাজারের নৈরাজ্যে শ্রমজীবী মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে

---ঢাকা :: বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, বাজারের নৈরাজ্য আর মুনাফাখোর সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের দৌরাত্মে শ্রমজীবী স্বল্প আয়ের মানুষের জীবনে নাভিশ্বাস দেখা দিয়েছে। ব্যবসায়ীদের খামখেয়ালীতে সাধারণ মানুষের জীবন বিপর্যস্ত; শ্রমজীবী মেহনতী মানুষের ঘরে ঘরে হাহাকার। বিস্ময়কর হচ্ছে মানুষের এই চরম কষ্ট দেখার কেউ নেই। তিনি বলেন, বাস্তবে বাজারের উপর সরকারের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই।দেশ পরিচালনার রাজনৈতিক বৈধতা না থাকায় সরকার বাজারও নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না।
তিনি সয়াবিন তেলের দাম লিটার প্রতি ১২ টাকা বৃদ্ধি করে ১৯৯ টাকা নির্ধারণের সিদ্ধান্তে তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানান এবং বলেন সরকারি এই সিদ্ধান্ত পুরোপুরি দায়িত্বহীন ও জনগণের উপর নতুন গজবের সামিল।তিনি বলেন,চিনি বাজার থেকে প্রায় উধাও। পিয়াজ - রসুনসহ প্রতিটি ভোগ্যপণ্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে।
তিনি জরুরী পরিসেবা খাতে ধর্মঘট নিষিদ্ধ করার সরকারি পাঁয়তারাকে শ্রমিক অধিকারের পরিপন্থী ও আই এল ও কনভেনশনের গুরুতর লংঘন হিসাবে আখ্যায়িত করে এই অপতৎপরতা থেকে সরকারকে সরে আসার আহবান জানান।

তিনি অনতিবিলম্বে শ্রমিকদের জন্য বাঁচার মত মজুরি নির্ধারণের আহবান জানান।একইসাথে তিনি অধিকার ও মুক্তি অর্জনে শ্রমিক আন্দোলন জোরদার করারও আহবান জানান।

আজ বিকেলে বিপ্লবী শ্রমিক সংহতির ঢাকা মহানগর প্রতিনিধি সভায় তিনি উপরোক্ত বক্তব্য রাখেন।
সেগুনবাগিচায় সংহতি মিলনায়তনে এই প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

শ্রমিকনেতা আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই প্রতিনিধি সভায় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের আহবায়ক শ্রমিক নেতা মোফাজ্জল হোসেন মোশতাক, সাইফুল ইসলাম, কবি জামাল সিকদার, প্রদীপ রায়, উসমান গণি, কামরুজ্জামান, শামীম আহমেদ, আবদুল গণি, নূরুল ইসলাম প্রামাণিক। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, আকবর খান, আবু হাসান টিপু, কেন্দ্রীয় নেতা মীর রেজাউল আলম প্রমুখ।

সভায় আগামী ১৯ মে বিপ্লবী শ্রমিক সংহতির কেন্দ্রীয় কাউন্সিল সফল করে তোলার আহবান জানানো হয়।





আর্কাইভ