শিরোনাম:
●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৩ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি জেলা কমিটি গঠন ●   গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপুর্ণ কর্মসূচীতে নিষিদ্ধ আ’লীগের হামলায় গনতন্ত্র মঞ্চের নিন্দা ●   নির্বাচনের আগে বিচারের উদ্যোগকে দেশবাসী দৃশ্যমান দেখতে চায় ●   যাদের অধিকাংশেরই জামানত হারানোর ভয় রয়েছে তারাই নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে চায় ●   গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আ’লীগের আক্রমণে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি রাঙামাটি জেলা কমটির নিন্দা ●   সরকারের এজেন্ডা ছোট করে এনে তত্বাবধায়ক সরকারের আদলেই বাকি কাজ সম্পন্ন করা দরকার ●   গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আওয়ামী লীগের আক্রমণের নিন্দা ●   বড়ুয়া সংগঠনের নর্বগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ রাঙামাটি জেলা প্রশাসক সাথে সৌজন্য স্বাক্ষাত করেছেন ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ৮ দফা দাবিতে স্মারকলিপি ●   মিলন সভাপতি ও প্রকাশ সম্পাদক পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
ঢাকা, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২

জনগণতন্ত্র-jonogonotontro/The Peoples Democracy
মঙ্গলবার ● ২ নভেম্বর ২০২১
প্রথম পাতা » ছবিঘর » ৩ নভেম্বর : গার্মেন্টস শ্রমিকদের এক রক্তাক্ত ইতিহাস
প্রথম পাতা » ছবিঘর » ৩ নভেম্বর : গার্মেন্টস শ্রমিকদের এক রক্তাক্ত ইতিহাস
৮৭১ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ২ নভেম্বর ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

৩ নভেম্বর : গার্মেন্টস শ্রমিকদের এক রক্তাক্ত ইতিহাস

ছবি : আবু হাসান টিপু আবু হাসান টিপু :: ২০০৩ সালের ৩ নভেম্বর। রোজার মধ্যে হালকা শীতল আবহের দিনটি হঠাৎ করেই হয়ে উঠেছিল উত্তাল। সেদিন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বিসিক শিল্প নগরীতে প্যানটেক্স নামক একটি গার্মেন্টস কারখানায় ৮ ঘণ্টা কর্ম দিবস, ওভার টাইমে দ্বিগুন মজুরী সহ ১৮ দফা দাবীতে গড়ে উঠা আন্দোলনে পুলিশ গুলি চালালে প্যানটেক্স ড্রেস লিমিটেডের শ্রমিক আমজাদ হোসেন কামাল, সুমীসহ অর্ধশত গুলিবিদ্ধ ও কয়েক শ শ্রমিক আহত হন। গুলিবিদ্ধ আমজাদ কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃত্যুর কোল ঢলে পরেন। এই ঘটনার ১৮ বছর অতিবাহিত হলেও এখনো বিচার হয়নি কামাল হত্যার।

৩ নভেম্বরের নারায়ণগঞ্জের গার্মেন্টস শ্রমিকদের অভ্যুত্থান বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তি শ্রমিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য ঘটনা। সেদিনের সে অভ্যুত্থানের কারণে সরকার ও মালিকপক্ষ শ্রমিকদের সাথে একটি মীমাংসায় পৌঁছে চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়েছিলেন, যা পোশাক শিল্প শ্রমিকদের জন্য একটা বড় ধরনের নৈতিক বিজয়। আর এটাই হলো বাংলাদেশের ইতিহাসে গার্মেন্টস শ্রমিকদের সাথে মালিক ও রাষ্ট্রপক্ষের মধ্যে সর্ব প্রথম লিখিত চুক্তি। এতে নিয়ম নীতিহীন, আইনী সুযোগ সুবিধাহীন ইচ্ছা মাফিক গার্মেন্টস চালানোর বর্বর ইতিহাসের সমাপ্তি ঘটে। যদিও চুক্তি বাস্তবায়ন করাতে গিয়েও শ্রমিকদের অনেক কঠিন আন্দোলন সংগ্রামের পথ অতিক্রম করতে হয়েছে। এমনকি আজও বহু শ্রমিককে জেল জুলুম সহ্য করতে হচ্ছে।

অভ্যুত্থান পূর্ববর্তিকালে গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য ছিলনা কোন শ্রম আইনের বালাই। গার্মেন্টেসের মালিকগণ যে যার মতো নিজেদের মনগড়া তৈরীকৃত আইনে শ্রমিকদের কাজ করতে বাধ্য করতেন। আন্তর্জাতিক শ্রম আইন এমনকি দেশীয় শ্রম আইনেও ৮ ঘন্টা কর্ম দিবস নির্ধারিত থাকলেও গার্মেন্টস সেক্টরে ১২ থেকে ১৪ ঘন্টা কর্ম দিবস ছিল ওপেন সিক্রেট। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ওভার টাইমের জন্য কোন প্রকার অতিরিক্ত মজুরি দেয়ার কোন বিধান ছিলোনা। কোন কোন কারখানার মালিক ইদের পূর্বে কিছু দান-যাকাত দিলেও কার্যত ইদ বোনাস প্রদান করতেন না। আর গ্রাচ্যুইটিসহ আইনী প্রাপ্য পাওনাদী প্রাপ্তি ছিল শ্রমিকদের জন্য দিবা স্বপ্নের মতো। অকথ্য ভাষায় গালমন্দসহ অবর্ণনীয় দুর্ব্যবহার ছিল গার্মেন্টস শ্রমিকদের দৈনন্দিন অনিবার্য প্রাপ্তি।

২০০৩ সালের অক্টোবর মাস থেকেই নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় অবস্থিত বিসিকে প্যানটেক্স ড্রেস লিমিটেডসহ অন্যান্য আরও বেশ কয়েকটি গার্মেন্টেস প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন দাবিতে শ্রমিক আন্দোলন চলছিল। এর মধ্যে প্যানটেক্স ড্রেস লিমিটেড-এর ৩ নভেম্বর এ কারখানার মালামালের শিপমেন্ট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু শ্রমিকদের আন্দোলনের কারণে সেটা বাধাগ্রস্ত হচ্ছিল। এতে প্যানটেক্স মালিক তৎকালীন নেজারত ডেপুটি কালেক্টরেট (এনডিসি) সৈয়দ বেলাল হোসেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাঞ্জারুল মান্নান ও প্রকাশ কান্তিসহ জেলা প্রশাসনকে অবৈধ অর্থের বিনিময়ে কনভিন্স করে ২ নভেম্বর রাতে বিপুল সংখ্যক পুলিশ প্যানটেক্স গার্মেন্টের সামনে নিয়ে এক ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। রাতে শ্রমিকদের সঙ্গে প্রশাসনের লোকজন বার বার বৈঠকের নামে হুমকি ধমকি ও চাপ প্রয়োগ করেও কোনো সুরহা করতে ব্যার্থ হয়ে ৩ নভেম্বর ভোরে পুলিশ বেশ কিছু শ্রমিককে আটক করে ফতুল্লা থানায় নিয়ে যায়। শ্রমিকরা উত্তেজিত হয়ে পরলে ভোর ৫টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ এনে প্যানটেক্সের সামনে থেকে আন্দোলনরত শ্রমিকদের তুলে দেয়ার চেষ্টা করে। এতেও ব্যার্থ হয়ে বিডিআর-পুলিশ ও মালিকপক্ষের গুন্ডারারা একত্রে মিলে শ্রমিকদের অবরোধ ভাংতে লাঠি চার্জ, টিয়ার সেল ও গুলি চালালে শুরু হয় সংঘর্ষ। এবং এক পর্যায়ে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে বিসিকসহ ফতুল্লার আশপাশের সকল কল-কারখানাতে।

চারিদিকে খবর রটে যায়, বিসিকে পুলিশ ও মালিক পক্ষের সন্ত্রাসীরা গুলি করছে, বেশ কয়েকজন ইতোমধ্যে মারা গেছেন, বিসিকের ড্রেন দিয়ে শ্রমিকের রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে। চারিদিকে রক্তের ছোপ ছোপ দাগ। হাজার হাজার আহত হয়েছেন শত শত শ্রমিককে হাত পা বেধে ফতুল্লা থানাতে গ্রেফতার করে নেয়া হয়েছে। এই রকমের খবরের ভিত্তিতে উত্তাল হয়ে পরে নারায়ণগঞ্জ। মূহুর্তে গোটা নারায়ণগঞ্জ অচল হয়ে পড়ে। লাখো লাখো শ্রমিকের পদভারে প্রকম্পিত হয়ে উঠে গোটা বাংলাদেশ। সকাল ৮টার দিকে হাজার হাজার শ্রমিক পুলিশি বর্বরতার জবাব দিতে ফতুল্লা থানা ঘেরাও করতে গেলে থানা পুলিশ তাদের ইউনিফর্ম খুলে পালিয়ে আশপাশের এলাকাতে গা ঢাকা দিয়ে জীবন রক্ষা করে; থানা হয়ে পরে পুলিশ শুন্য।

রাত থেকে সকাল অবধি পুলিশ বিডিআর আর মালিকপক্ষের নারকিয় তান্ডবের কারণে শ্রমিক আন্দোলন কার্যত ‘শ্রমিক জনতার অভ্যুত্থানে’ রূপ নিলে পুলিশ অনেকটা পিছু হটতে বাধ্য হলেও কৌশলে ময়না তদন্তের নামে আমজাদের লাশ শ্রমিকদের না দিয়ে রাতের আঁধারে নিজেদের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে রাখে।

অভ্যুত্থানের প্রথম ও দ্বিতীয় দিন কার্যতঃ নারায়ণগঞ্জে অঘোষিত হরতাল পালিত হয়। পরিবহনতো দূরের কথা ছোট দোকান পর্যন্ত সে দিনগুলোতে খোলা ছিলনা। ৫ নভেম্বর তৎকালীন ১১ দলীয় জোটের আহবানে হাজার হাজার শ্রমিকের অংশগ্রহনে নারায়ণগঞ্জ শহরে আধাবেলা হরতাল পালন করা হয়।

এখানে লক্ষ্যণীয় যে, ওয়ার্কার্স পার্টি, সিপিবি, বাসদ ছাড়া নারায়ণগঞ্জের ক্রিয়াশীল অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো ছিল কার্যতঃ গার্মেন্টস শ্রমিকদের আন্দোলনের ঘোর বিরোধী। তৎকালীন ক্ষমতাসীন বিএনপির কেডাররা আন্দোলনকারীদের বিভিন্ন সময় হামলা যেমন করেছে তেমনী সুযোগ পেলেই হত্যার চেষ্টাসহ ভিন্ন কায়দায় হুমকি ধমকি দিয়ে আন্দোলনকে বানচাল করারও চেষ্টা করেছে। শ্রমিকনেতাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছে।

শুধু তাই নয়, আরও আশ্চর্যের ব্যপার হলো তৎকালীন প্রধান বিরোধীদল আওয়ামী লীগের ভুমিকা ছিল সরকারী দলের মতোই বিতর্কিত। তারাও এই গার্মেন্টস শ্রমিক অভ্যুত্থান বিষয়ে ছিল ঘোর বিরোধী। আর জাতীয় পার্টি, জামাততো তাদেরই চাচাতো, খালাতো আর মাসতুতু ভাই। একথা নিশ্চয় চরম নিন্দুকেরাও স্বীকার করবেন, অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে তৎকালীন ১১ দলীয় জোটের নেতৃত্বে জীবনবাজি রেখে বামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকান্তিক প্রচেষ্টার কারণেই সে দিনকার আন্দোলন সফলতার মুখ দেখেছে। গার্মেন্টস শ্রমিকরা আজ যতটুকু অধিকার প্রাপ্ত হচ্ছেন তার সবটুকুই এই আন্দোলনেরই ফসল।

অভ্যুত্থান চলাকালে যানবাহন ও বিভিন্ন কারখানায় হামলা-ভাংচুরের দাবী করে নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় ১টি ও ফতুল্লা থানায় ১১টি মামলা হয়েছিল। গোটা নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাস জুড়ে গার্মেন্টস শ্রমিকদের লাগাতার আন্দোলন সংগ্রামের কারণে রাষ্ট্রপক্ষ মামলাগুলো তুলে নেয়াসহ শহিদ আমজাদ হোসেন কামাল হত্যা ও শত শত শ্রমিককে আহত করার ঘটনার বিচারের প্রতিশ্রুতি দিতে বাধ্য হয়েছিল। তখন থেকেই শ্রমিকদের পক্ষে কামাল হত্যা মামলাটি পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছিলেন অভ্যুত্থানের অন্যতম নায়ক জনৈক আইনজীবী শ্রমিকনেতা। কিন্তু ইতিহাসের নির্মম পরিহাস উক্ত শ্রমিকনেতার ভাঁঙ্গা দোচালা টিনের ঘর থেকে সুউচ্চ ভবন, দামি গাড়িসহ অর্থনৈতিক জৌলুস বাড়লেও কামাল হত্যা মামলাটি আর এক চুলও আগায়নি। তার রাজনৈতিক চরিত্রের এই চরম স্খলনের কারণে বাংলাদেশের দুটি প্রতিষ্ঠিত বামপন্থী রাজনৈতিক দল প্রথমে বাসদ ও পরে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি থেকে বহিস্কৃত হয়েও তিনি এখনও নিজ মহিমায় সমুজ্জ্বল। এখনও কামালের জন্য চোখের জলে বুক ভাসান।

লেখক : আবু হাসান টিপু
সদস্য
পলিট ব্যুরো
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি
কেন্দ্রীয় কমিটি।
মোবাইল: ০১৬৮২-৮১৪৫৬৪





ছবিঘর এর আরও খবর

পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৩ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি জেলা কমিটি গঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৩ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি জেলা কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আ’লীগের আক্রমণে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি রাঙামাটি জেলা কমটির নিন্দা গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আ’লীগের আক্রমণে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি রাঙামাটি জেলা কমটির নিন্দা
সরকারের এজেন্ডা ছোট  করে এনে তত্বাবধায়ক সরকারের আদলেই বাকি কাজ সম্পন্ন করা দরকার সরকারের এজেন্ডা ছোট করে এনে তত্বাবধায়ক সরকারের আদলেই বাকি কাজ সম্পন্ন করা দরকার
গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আওয়ামী লীগের আক্রমণের নিন্দা গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আওয়ামী লীগের আক্রমণের নিন্দা
বড়ুয়া সংগঠনের নর্বগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ রাঙামাটি জেলা প্রশাসক সাথে সৌজন্য স্বাক্ষাত করেছেন বড়ুয়া সংগঠনের নর্বগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ রাঙামাটি জেলা প্রশাসক সাথে সৌজন্য স্বাক্ষাত করেছেন
মিলন সভাপতি ও প্রকাশ সম্পাদক পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন মিলন সভাপতি ও প্রকাশ সম্পাদক পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
রাষ্ট্রক্ষমতা দেশ পরিচালনার ম্যান্ডেট, স্বেচ্ছাচারীতা চালাবার লাইসেন্স নয় রাষ্ট্রক্ষমতা দেশ পরিচালনার ম্যান্ডেট, স্বেচ্ছাচারীতা চালাবার লাইসেন্স নয়
সরকারের অকার্যকারীতায় সামাজিক নৈরাজ্য দ্রুত রাজনৈতিক নৈরাজ্যের পথে বাঁক নিচ্ছে সরকারের অকার্যকারীতায় সামাজিক নৈরাজ্য দ্রুত রাজনৈতিক নৈরাজ্যের পথে বাঁক নিচ্ছে
গণঅভ্যুত্থানের অর্জন ধরে রাখতে সকল বৈষম্যের বিলোপ ঘটাতে হবে গণঅভ্যুত্থানের অর্জন ধরে রাখতে সকল বৈষম্যের বিলোপ ঘটাতে হবে
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন

আর্কাইভ