শিরোনাম:
●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৩ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি জেলা কমিটি গঠন ●   গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপুর্ণ কর্মসূচীতে নিষিদ্ধ আ’লীগের হামলায় গনতন্ত্র মঞ্চের নিন্দা ●   নির্বাচনের আগে বিচারের উদ্যোগকে দেশবাসী দৃশ্যমান দেখতে চায় ●   যাদের অধিকাংশেরই জামানত হারানোর ভয় রয়েছে তারাই নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে চায় ●   গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আ’লীগের আক্রমণে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি রাঙামাটি জেলা কমটির নিন্দা ●   সরকারের এজেন্ডা ছোট করে এনে তত্বাবধায়ক সরকারের আদলেই বাকি কাজ সম্পন্ন করা দরকার ●   গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আওয়ামী লীগের আক্রমণের নিন্দা ●   বড়ুয়া সংগঠনের নর্বগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ রাঙামাটি জেলা প্রশাসক সাথে সৌজন্য স্বাক্ষাত করেছেন ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ৮ দফা দাবিতে স্মারকলিপি ●   মিলন সভাপতি ও প্রকাশ সম্পাদক পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
ঢাকা, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২

জনগণতন্ত্র-jonogonotontro/The Peoples Democracy
সোমবার ● ২০ জুলাই ২০২০
প্রথম পাতা » ছবিঘর » পাটশিল্প রক্ষা কর ও ফ্যাসিবাদ হঠাও, মহামারী দূর্যোগ থেকে মানুষ বাঁচাও,দেশ বাঁচাও : বাম জোট
প্রথম পাতা » ছবিঘর » পাটশিল্প রক্ষা কর ও ফ্যাসিবাদ হঠাও, মহামারী দূর্যোগ থেকে মানুষ বাঁচাও,দেশ বাঁচাও : বাম জোট
৮৩৪ বার পঠিত
সোমবার ● ২০ জুলাই ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পাটশিল্প রক্ষা কর ও ফ্যাসিবাদ হঠাও, মহামারী দূর্যোগ থেকে মানুষ বাঁচাও,দেশ বাঁচাও : বাম জোট

------ঢাকা :: রাষ্ট্রীয় পাটকল বন্ধের গণবিরোধী সিদ্ধান্ত বাতিল, গোল্ডেন হ্যান্ডশেক এর নামে বন্ধ বা পিপিপি নয় আধুনিকায়ন করে পাটকল চালু রাখা, সরকারের দুর্নীতি, লুটপাট, ভুলনীতি পরিহার এবং লোকসানের জন্য দায়ী বি.জে.এম.সি ও পাট মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তাদের বিচার এবং পাট, পাটশিল্প ও পাটচাষীদের রক্ষার দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের উদ্যোগে আজ ২০ জুলাই দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার মধ্যেও সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা বঙ্গভবন থেকে গণভবন পর্যন্ত মানব প্রাচীর কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। একই দাবিতে সারাদেশে মানববন্ধন-বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
ঢাকায় গণভবন থেকে বঙ্গভবন পর্যন্ত মানব প্রাচীর কর্মসূচি চলাকালে বিভিন্ন স্থানে বক্তব্য রাখেন :-
১. প্রেসক্লাব : বাম জোটের সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ, আব্দুল্লাহ্ হেল কাফী রতন, আকবর খান, লক্ষ্মীচক্রবর্ত্তী, সীমাদত্ত, আবিদ হোসেন, জামসেদ আনোয়ার তপন, লিটন নন্দী, সুস্মিতা রায় সুপ্তি প্রমুখ।
২. বঙ্গভবন - রাজউক: রাজেকুজ্জামান রতন, সাজ্জাদ জহির চন্দন, মানস নন্দী, শহীদুল ইসলাম সবুজ, বাচ্চু ভুইয়া, জাহিদ হোসেন খান, সেকান্দার হায়াৎ, আল কাদেরী জয় ও মাসুদ রানা।
৩. পল্টন মোড়: রুহীন হোসেন প্রিন্স, নিখিল দাস ও ফকরুদ্দিন কবির আতিক, মুসফিকুল ইসলাম শিমুল, ত্রিদিব সাহা।
৪. শাহবাগ: প্রগতিশীল ছাত্র গণসংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে মেহেদী হাসান নোবেল, নাসির উদ্দিন প্রিন্স, রাশেদ শাহরিয়ার; কৃষক নেতা মানবেন্দ্র দেব, সাংস্কৃতিক নেতা মফিজুর রহমান লাল্টু।
৫. সাইন্স ল্যাবরেটরি (সিটি কলেজ): ডা. ফজুলর রহমান, হাসান তারেক চৌধুরী সোহেল, আহসান হাবিব বুলবুল, আমেনা বেগম, বিপুল কুমার দাস, হারুন, শংকর, মীর মোফাজ্জল, মোস্তাক হোসেন প্রমুখ।
৬. গণভবন (প্রবর্তনা বা আসদ গেট মোড়): কমরেড সাইফুল হক, বহ্নিশিখা জামালী, আহসান হাবিব লাভলু, অধ্যাপক আব্দুস সাত্তার, খালেকুজ্জামান লিপন, রাগিব আহসান মুন্না, আকম জহিরুল ইসলাম, সাজেদুল হক রুবেল, লুনা নুর, আব্দুল্লাহ শাহরিয়ার সাগর প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
এ ছাড়াও মৎস্য ভবনে বাম জোটের কর্মসূচির সাথে সংহতি জানিয়ে মানববন্ধন করেন যুব নেতা খান আসাদুজ্জামান মাসুম এর নেতৃত্বে বাংলাদেশ যুব ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ।
বিভিন্ন স্থানে মানবপ্রাচীর সমাবেশসমূহে নেতৃবৃন্দ বলেন, লোকসানের অজুহাতে ২৬টি রাষ্ট্রীয় পাটকল সরকার গত ২ জুলাই বন্ধ ঘোষণা করেছে। অথচ লোকসানের প্রকৃত কারণ কি তা চিহ্নিত করে দূর করার কোন উদ্যোগ সরকার নেয়নি। নেতৃবৃন্দবলেন, লোকসানের জন্য শ্রমিকরা দায়ী নয়, দায়ী সরকারের দুর্নীতি, লুটপাট ও ভুলনীতি। এর দায় শ্রমিক ও জনগণ নেবে না।
নেতৃবৃন্দ বলেন, যখন সারা পৃথিবীতে পাট ও পাটজাত পণ্যের চাহিদা বাড়ছে, যখন ইউরোপের ২৮টি দেশ কৃত্রিম তন্তু, পলিথিন ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে। আমেরিকায় ২০২০ সালের পর দেড় হাজার কোটি টাকার পাটের শপিং ব্যাগের চাহিদা তৈরি হবে। বিশ্বে ৫০০০ কোটি পিস শপিং বেগের চাহিদা প্রতি বছর। এর মাত্র ৩ থেকে ৫% বাজার ধরতে পারলে আমাদের বর্তমান কারখানাগুলো দিয়ে চাহিদা মেটানো সম্ভব না, নতুন কারখানা স্থাপন করতে হবে। সেই সময়ে পাটকল বন্ধ করা কার স্বার্থে? এ সিদ্ধান্ত গণবিরোধী ও গোটা জাতির সাথে বিশ্বাস ঘাতকতার সামিল। পাট এবং পাটকল আমাদের জাতীয় ঐতিহ্য এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে সম্পর্কিত। ফলে পাটকল বন্ধ করা মুক্তযুদ্ধের চেতনা ও অঙ্গীকারের সাথেও বিশ্বাস ঘাতকতা করা। আমাদের সংবিধানেও রাষ্ট্রীয়খাত প্রধান, ২য় সমবায়, ৩য় ব্যাক্তিখাত অথচ সরকার ব্যক্তিখাত কে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে সংবিধান লংঘন করে চলেছে। তাছাড়া বর্তমান সরকার সবসময় বলে তারা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে। বঙ্গবন্ধু তো পাটকল জাতীয়করণ করেছিল, শেখ হাসিনা বন্ধ এবং বেসরকারিকরণ করছে। তাহলে প্রশ্ন হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন নয়, লুটেরাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে ক্ষমতায় বসেছে।
---
নেতৃবৃন্দ বলেন, লোকসানের মূল কারণ পুরোনো যন্ত্রপাতি, অদক্ষ ও মাথাভারী প্রশাসন, মৌসুমে পাট কিনতে সময়মতো অর্থ ছাড় করা না করা, পাট পণ্যের বহুমুখীকরণ না করা এবং দুনীতি, লুটপাট। লোকসানের কারণ সমূহ দূর করে আধুনিকায়ন করলে পাটকল লাভজনক করা সম্ভব। এ প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। সরকার ১ হাজার কোটি টাকা দিয়ে আধুনিকায়ন না করে ৫ হাজার কোটি টাকা দিয়ে গোল্ডেন হ্যান্ডসেক করে পাটকল বন্ধ করছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকার পিপিপির নামে জনগণের সম্পদ ব্যক্তি মুনাফার হাতে তুলে দিতে চাচ্ছে। আগেও পিপিপির মাধ্যমে বহু কারখানা ব্যক্তিখাতে দেয়া হয়েছে। বর্তমানে ৫৬টি প্রকল্প পিপিপি-তে চলছে। তার অভিজ্ঞতা কি? ঐ সব প্রকল্পের অনেকগুলো বন্ধ, অনেক কারখানার ব্যক্তি মালিক চুক্তি ভঙ্গ করেছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকার এমন সময়ে পাটকল বন্ধ ঘোষণ করলো যখন পাটের সৌসুম। ইতিমধ্যে পাটকল বন্ধ ঘোষণার পরই পাটের দাম মণ প্রতি প্রায় ৪০০/ ৫০০ টাকা কমে গেছে এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের ৪০ লাখ পাট চাষী।
নেতৃবৃন্দ বলেন, এমনিতেই আমাদের কাঁচা পাট ভারতে পাচার হয়, রাষ্ট্রীয় পাটকল বন্ধ হওয়ায় কাঁচাপাট পাচার আরও বাড়বে। সরকারের পাটকল বন্ধের এই সিদ্ধান্ত ভারতকেই লাভবান করবে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ২০১৮ সালে জাতীয় পাট দিবসে শেখ হাসিনা বলেছিলেন পাট আমাদের সোনালী আঁশ, জাতীয় সম্পদ, পাটকল কোন মতেই বন্ধ হবে না। ঐ দিন তিনি পাটের শাড়ি, পাটের জুতা, পাটের ভেনিটি ব্যাগ ব্যবহার করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন আদমজী বন্ধ করেছে বিএনপি, খালেদা জিয়া তো পিয়ারে পাকিস্তান। আজ শেখ হাসিনা যে ২৫টি পাটকল বন্ধ করলেন, যাতে ভারত লাভবান হবে। তাহলে জনগণ যদি প্রশ্ন করে শেখ হাসিনা কি তাহলে পিয়ারে হিন্দুস্থান? এর জবাব কি দেবেন?
নেতৃবৃন্দ বলেন, ৪৮ বছরে ব্যাংক ডাকাত ঋণ খেলাপিদের ৪৫ হাজার কোটি টাকা সরকার মাফ করে দিয়েছে। রেন্টাল, কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গত ১০ বছরে উৎপাদন না করেও বসিয়ে রেখে তাদের ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ ভর্তুকী দিয়েছে ৬২ হাজার কোটি টাকা। অথচ ৪৮ বছরে ১০ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা পাটকলে লোকসান দিতে হয়েছে বলে চারিদিকে সোরগোল তোলা হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকার রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বন্ধ করার অজুহাত হিসেবে লোকসানকে বড় করে দেখায়। কিন্তু এর সাথে যুক্ত শ্রমিক পরিবারের জীবিকা, সরকারকে গত ৪৮ বছরে এই কারখানাগুলো কত টাকা বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির বিল ও ট্যাক্স হিসাবে দিয়েছে? পাটচাষী, পাটকল শ্রমিক, কারখানার সাথে যুক্ত পরিবার, দোকানদার, ঝাড়–দারসহ তাদের মত কত মানুষের জীবিকা এবং কত হাজার হাজার শিশু-কিশোরের লেখাপড়া চলে এই পাটকলের উপর সেটা কখনো কি ভেবে দেখেছে সরকার?
নেতৃবৃন্দ বলেন, বাস্তবে শোষক লুটেরাদের দৃষ্টি পড়েছে জমিসহ পাটকলের ২৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ দখলে নেয়ার। সরকার ঐ লুটেরাদের পক্ষে কাজ করছে। কিন্তু দেশের জনগণ তা হতে দিবে না।
নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে রাষ্ট্রীয় পাটকল বন্ধের গণবিরোধী সিদ্ধান্ত বাতিল, পাটকল আধুনিকায়ন করে রাষ্ট্রীয় পরিচালনায় চালু রাখার দাবি জানান। অন্যথায় আজকের পরও যদি সরকার তার গণবিরোধী সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে না আসে তাহলে ঈদের পর পাটচাষী, পাটকল শ্রমিক, বুদ্ধিজীবী, অর্থনীতিবিদ, ছাত্র, সংস্কৃতিকর্ম, নারীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের কনভেনশন করে বৃহত্তর আন্দোলন এর মাধ্যমে সরকারকে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারে বাধ্য করা হবে।





ছবিঘর এর আরও খবর

পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৩ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি জেলা কমিটি গঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৩ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি জেলা কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আ’লীগের আক্রমণে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি রাঙামাটি জেলা কমটির নিন্দা গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আ’লীগের আক্রমণে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি রাঙামাটি জেলা কমটির নিন্দা
সরকারের এজেন্ডা ছোট  করে এনে তত্বাবধায়ক সরকারের আদলেই বাকি কাজ সম্পন্ন করা দরকার সরকারের এজেন্ডা ছোট করে এনে তত্বাবধায়ক সরকারের আদলেই বাকি কাজ সম্পন্ন করা দরকার
গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আওয়ামী লীগের আক্রমণের নিন্দা গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচীতে আওয়ামী লীগের আক্রমণের নিন্দা
বড়ুয়া সংগঠনের নর্বগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ রাঙামাটি জেলা প্রশাসক সাথে সৌজন্য স্বাক্ষাত করেছেন বড়ুয়া সংগঠনের নর্বগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ রাঙামাটি জেলা প্রশাসক সাথে সৌজন্য স্বাক্ষাত করেছেন
মিলন সভাপতি ও প্রকাশ সম্পাদক পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন মিলন সভাপতি ও প্রকাশ সম্পাদক পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
রাষ্ট্রক্ষমতা দেশ পরিচালনার ম্যান্ডেট, স্বেচ্ছাচারীতা চালাবার লাইসেন্স নয় রাষ্ট্রক্ষমতা দেশ পরিচালনার ম্যান্ডেট, স্বেচ্ছাচারীতা চালাবার লাইসেন্স নয়
সরকারের অকার্যকারীতায় সামাজিক নৈরাজ্য দ্রুত রাজনৈতিক নৈরাজ্যের পথে বাঁক নিচ্ছে সরকারের অকার্যকারীতায় সামাজিক নৈরাজ্য দ্রুত রাজনৈতিক নৈরাজ্যের পথে বাঁক নিচ্ছে
গণঅভ্যুত্থানের অর্জন ধরে রাখতে সকল বৈষম্যের বিলোপ ঘটাতে হবে গণঅভ্যুত্থানের অর্জন ধরে রাখতে সকল বৈষম্যের বিলোপ ঘটাতে হবে
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন

আর্কাইভ