শিরোনাম:
●   ক্ষমতার পিছনে জনসম্মতি না থাকলে তা ফ্যাসিবাদী হয়ে উঠতে পারে ●   রাঙামাটিতে আবু বক্কর সিদ্দিক এর বিরোদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে জনসাধারণ ●   প্রয়াত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এপোলো জামালীর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ●   বিজয়ানন্দ থেরো’র ৪১তম জন্মদিন উদযাপন ●   দেশের নিরাপত্তার সাথে যুক্ত প্রধান সমুদ্র বন্দর বিদেশী কোম্পানির তত্বাবধানে দেয়ার তৎপরতা জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী ●   রাঙামাটিতে বুদ্ধাংকুর বৌদ্ধ বিহারে বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন ●   প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিদেশ চলে যাওয়ার দায়দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারকেই বহন করতে হবে ●   গণঅভ্যুত্থানের অর্জন ধরে রাখতে যুবসমাজকে রাজপথে জেগে থাকতে হবে ●   ভারত - পাকিস্তানের মধ্যকার এই যুদ্ধ পরিস্থিতিতে কেউই বিজয়ী হবেনা ●   মৌলবাদীরা রাজু ভাস্কর্যের সামনে নারী প্রতিকৃতিতে জুতা মেরে বস্ত্র হরণ করে সমগ্র নারী সমাজকে অসম্মান করেছে : জুঁই চাকমা
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

জনগণতন্ত্র-jonogonotontro/The Peoples Democracy
মঙ্গলবার ● ৩০ মার্চ ২০২১
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী- দেশের উল্টোযাত্রা - সাইফুল হক
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী- দেশের উল্টোযাত্রা - সাইফুল হক
৯০৪ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ৩০ মার্চ ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী- দেশের উল্টোযাত্রা - সাইফুল হক

ছবি: সংবাদ সংক্রান্তএই জনপদের মানুষের কয়েক হাজার বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার সংগ্রাম; মহান মুক্তিযুদ্ধ। স্বাধীনতা সংগ্রাম ছিল এদেশের আপামর জনগণের হার না মানা এক জনযুদ্ধ। আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা সংগ্রামে রাজনৈতিক নেতৃত্ব প্রদান করলেও এই সংগ্রামে সকল বাম, প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তি ও শত ধরণের শ্রেণী ও গণসংগঠনের নেতা, কর্মী, সংগঠকেরা জীবনবাজি রেখে অংশগ্রহণ করেছেন এবং জনগণের ঐক্যবদ্ধ মরীয়া সংগ্রাম ও যৌথ নেতৃত্বে এই লড়াইয়ে তারা বিজয়ী হয়েছেন। মুষ্ঠিমেয় দালাল, বেঈমান ও বিভ্রান্তরা ছাড়া এই সংগ্রাম ছিল সাড়ে সাত কোটি মানুষের অস্তিত্ব, সম্মান ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার এক সর্বাত্মক যুদ্ধ। বিশাল আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে এদেশের মানুষ এই ঐতিহাসিক সংগ্রামে বিজয়ী হয়েছে; রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও ভুখন্ড অর্জন করেছে।
১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল প্রচারিত ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’ স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক দিশাও নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছিল। ‘স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে’ “সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার” প্রতিষ্ঠা করাকেই দেশের চলার পথ হিসাবে নির্দেশ করা হয়েছিল এবং এই পথ নির্দেশনার আলোকেই কিছু স্ববিরোধীতা নিয়েই পরবর্তীতে প্রণীত সংবিধানের চার মূলনীতি গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদ নির্ধারণ করা হয়েছিল। জনগণের প্রবল আকাংখা, গণচেতনা ও সামগ্রিক পরিস্থিতির চাপে রাজনৈতিক নেতৃত্বের পক্ষে এর বাইরে যাওয়া বা তাকে উপেক্ষা করার সুযোগ ছিল না। কিন্তু এই ধরণের নীতি আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য দল ও তার রাজনৈতিক নেতৃত্বের যে ধরণের আদর্শিক, রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক প্রস্তুতি দরকার ছিল আওয়ামী লীগের তা ছিল না। বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের শ্লোগান নিয়ে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের এক বড় অংশের আলাদা রাজনৈতিক দল- জাসদ গঠন করার পর মতাদর্শিক ও রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ ক্রমে দুর্বল হতে থাকে। সিপিবি ও ন্যাপ মোজাফ্ফর এর সাথে রাজনৈতিক ঐক্য এই ব্যাপারে বিশেষ কোন ফল দেয়নি। বাকশাল গঠন করে বিষ্ফোরণমুখ পরিস্থিতি সামাল দেবার চেষ্টা করা হয়েছে। আখেরে তাও বিশেষ কোন কাজে আসেনি; উল্টো নানা দিক থেকে পরিস্থিতির আরো অবনতি ঘটে; ’৭৫ এর পর রাষ্ট্র-রাজনীতির বড় মোড় পরিবর্তন হয়েছে।
এই বছর দেশের জনগণ এই রাষ্ট্রের অভ্যুদয়ের, স্বাধীনতার ৫০ বছর, সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছে। গত ৫০ বছরে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতির বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সূচকে সাফল্য ও অগ্রগতির স্বাক্ষর রেখেছে সন্দেহ নেই। কথিত “তলাবিহীন ঝুড়ি” থেকে এখন ৪১ বিলিয়ন ডলারের বেশী বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গড়ে উঠেছে; উৎপাদনশীলতায়ও ঘটেছে গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য। গত ক’দশকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বাণিজ্যসহ অর্থনীতিতে নানা উত্থান-পতন দেখা গেলেও এইক্ষেত্রে বাংলাদেশ তুলনামুলকভাবে ভারসাম্য বজায় রেখে কিছু সাফল্য দেখাতে পেরেছে। জাতীয় বাজেটে বৈদেশিক ঋণ ও সাহায্যের পরিমান অনেক কমে এসেছে। দেশের অর্থনীতিতে দাতা সংস্থাসমূহের “প্যারিস কনসোটিয়াম” এর ভূমিকাও এখন গৌণ হয়ে এসেছে। সামাজিক অগ্রগতির বেশ কিছু সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশের সাফল্য রয়েছে। তবে এসব অগ্রগতির প্রধান কুশিলব এক কোটি প্রবাসী বাংলাদেশী, দেশের শ্রমিক, কৃষক, শ্রমজীবী, মেহনতি ও কর্মজীবী কোটি কোটি উৎপাদনশীল সাধারণ মানুষ। তাদের দেশপ্রেম, উৎপাদনশীলতা ও বৈচিত্রময় কর্মকুশলতা এই সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হিসাবে ভূমিকা রেখেছে। তাদেরকে যদি দক্ষতার সাথে রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা ও কার্যকরি সহযোগিতা প্রদান করা যেত তাহলে আমাদের অযুত সম্ভাবনার উৎপাদনশীল এই মানুষেরা আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ম্যাজিকই দেখাতে পারতেন। জনগণের রাষ্ট্র ও সরকার না থাকায় আমাদের বিশাল সম্ভাবনার অনেকখানিই নষ্ট হয়েছে।
এই সাফল্য ও অগ্রগতির বিপরীত চিত্রটি কি? গত পাঁচ দশকে দেশে পুঁজি ও সম্পদের পুঞ্জিভূতকরণ ও কেন্দ্রীকরণ অসম্ভব দ্রুত গতিতে জোরদার হয়েছে। ধনী গরীবের বৈষম্য প্রবল হয়েছে; শ্রেণী মেরুকরণও প্রকট হয়েছে। ভূমিহীন ও শ্রমজীবী মেহনতিদের সংখ্যা আশংকার চেয়েও অনেক বেড়েছে। অর্থ ও সম্পদ পাচার উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে চলেছে। পাকিস্তানী জমানার মত এক দেশে দুই সমাজ, দুই অর্থনীতি কায়েম হয়েছে। সরকারের কথিত মুক্ত বাজার অর্থনীতি বস্তুত এক লুটেরা অর্থনীতির জন্ম দিয়েছে। ব্যাংক, বীমা, শেয়ার মার্কেটসহ অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহ অনিয়ম, স্বজনপ্রীতি, দলীয়করণ, আত্মসাৎ ও অর্থ পাচারের কেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসকল প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা ও কার্যক্রমে অর্থনৈতিক বিবেচনার পরিবর্তে রাজনৈতিক ও দলীয় বিবেচনাই প্রধান হয়ে উঠেছে। এই সকল প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে এক ধরণের ‘আদিম সঞ্চয়ের’ প্রবণতা এখনও বিদ্যমান। অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক বিনিয়োগ পরিস্থিতি আশাপ্রদ নয়। আস্থাহীনতার কারণে দেশের অভ্যন্তরে বিনিয়োগের পরিবর্তে দেশ থেকে অর্থ ও সম্পদ পাচারের প্রবণতা এখনও আশংকাজনক রকম উর্ধ্বমুখী। আর সামষ্টিক অর্থনীতিতে অর্থনৈতিক শৃংখলার পরিবর্তে নৈরাজ্যই এখনও বড় সংকট।
দেশের সুবর্ণজয়ন্তীর এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে রাষ্ট্র রাজনীতির অবস্থা শোচনীয়। নিরানন্দ, অধিকারহীন ও এক ধরণের অবরুদ্ধ পরিস্থিতিতে আজ দেশের স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পালন করতে হচ্ছে। মানুষের ভোটের অধিকার আজ অস্বীকৃত। পাকিস্তানীরা এদেশের জনগণের ভোটের রায় মেনে নেয়নি বলে যেখানে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে হয়েছিল আজ পঞ্চাশ বছর পর দেশের মানুষকে এই ভোটের অধিকারের জন্যই লাড়ই করতে হচ্ছে। দেশ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনী ব্যবস্থাকেই তুলে নেয়া হয়েছে। দেশে আইনের শাসন বলেও কিছু নেই। আধুনিক বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগ ও আইন প্রণয়ণ বিভাগের মধ্যে যে ভারসাম্য বজায় রাখতে হয় বাংলাদেশে তা ঘুচিয়ে দেয়া হয়েছে। প্রকৃতপ্রস্তাবে আইন প্রণয়ন বিভাগ ও বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগের অধীনস্ত করে তোলা হয়েছে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের অবস্থাও তথৈবচ। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ নানা ধরণের নিবর্তনমূলক কালাকানুনের বেড়াজালে নাগরিকদের সাধারণ গণতান্ত্রিক ও মানবিক অধিকার অনেকটাই নির্বাসিত। সরকারের বেঁধে দেয়া চৌহদ্দির মধ্যে ‘বাকস্বাধীনতা’। জঙ্গীরা যেমন নাগরিকদের বাক স্বাধীনতা ও মুক্তচিন্তার বিরোধী, সরকারও তেমনি মানুষের কথা বলা, চিন্তা করার স্বাধীনতাও নানাভাবে কেড়ে নিতে, সংকুচিত করতে তৎপর। সাধারণ সত্য উচ্চারণেও তারা আতংকগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। কারাবন্দি অবস্থায় লেখককে মৃত্যুবরণ করতে হচ্ছে। হত্যা, সন্ত্রাস, গুম, অপহরণ, নির্যাতন, নিপীড়ন, মিথ্যা মামলা, হয়রানি, সর্বোপরি গণআতংক এখন শাসন ও ক্ষমতায় থাকার মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত পঞ্চাশ বছর ধরে শাসনের এই ধারা পদ্ধতি কেবল জোরদারই করা হচ্ছে। এটা করতে যেয়ে সমগ্র রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে দমন ও উগ্র বলপ্রয়োগের চরম অগণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানে পর্যবসিত করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে অর্জিত যে রাষ্ট্রের মানবিক, গণতান্ত্রিক, জবাবদিহিমূলক হবার অঙ্গিকার ছিল গত অর্ধ শতাব্দীতে সেই রাষ্ট্র এখন প্রবলভাবে জনবিচ্ছিন্ন ও জনগণের প্রতিপক্ষ হয়ে নিপীড়ণমূলক আমলাতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানে রূপ নিয়েছে। রাষ্ট্রের ক্ষমতা এখন অসীম। এই ক্ষমতা ব্যবহার করে এখন যা খুশী তাই করা যায়। দেশে ভোট ও নির্বাচনী ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ায় রাষ্ট্রের ক্ষমতা আরো বেড়েছে। শাসক দল আওয়ামী লীগকে এখন ক্ষমতায় থাকতে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের উপরই প্রধানত নির্ভর করতে হচ্ছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনী তামাশার পর রাষ্ট্র ও সরকার পরিচালনায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ও নৈতিক কর্তৃত্ব আরো কমেছে। ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের জন্য এটা রাজনৈতিক ও নৈতিক পরাজয়।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে সামনে রেখে এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার একটা ক্ষীণ প্রত্যাশা হয়তো জণগণের একাংশের মধ্যে ছিল; কিন্তু তাও গুড়ে বালি। রাজনীতিতে উল্টো বরং বিরোধ-বিভাজন, হিংসা-বিদ্বেষ বাড়িয়ে তোলা হচ্ছে। নিয়মতান্ত্রিক গণতান্ত্রিক পথে সরকার পরিবর্তনের সুযোগও রুদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতি গভীর উদ্বেগ ও আতংকের। টেকসই উন্নয়নের জন্যে যে টেকসই গণতান্ত্রিক পরিসর বাড়ানো দরকার সরকারের নীতিনির্ধারকেরা তা এখনও আমলে নিচ্ছে না। প্রায় অবরুদ্ধ এই রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কেবল অনাকাংক্ষিত চক্রান্ত ষড়যন্ত্রের জমিন আর চরম দক্ষিণপন্থী ফ্যাসিস্ট মতাদর্শ ও রাজনৈতিক শক্তির জন্য রাস্তা প্রশস্তই হতে থাকে।
এটা স্পষ্ট যে প্রচলিত গতানুগতিক রাজনীতির মধ্যে এই অবস্থা থেকে উত্তরণের কোন অবকাশ নেই। শাসকশ্রেণীর মধ্যে ক্ষমতার সাধারণ পালাবদলেও এর সমাধান নেই। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক দিশা ও কর্মসূচীর ভিত্তিতে গণজাগরণ-গণবিপ্লবের লক্ষ্যে জনগণের কার্যকরি ঐক্য গড়ে তোলা ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই। সুবর্ণজয়ন্তীর এই মাহেন্দ্রক্ষণে এসব উপলব্ধি যত গভীর হবে কর্তব্যকর্মও তত পরিষ্কার হবে।
নিউ ইস্কাটন, ঢাকা
২১ মার্চ, ২০২১।





উপ সম্পাদকীয় এর আরও খবর

শান্তি চুক্তি পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ শান্তি চুক্তি পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ
পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা
পার্বত্য অঞ্চলের ক্রীড়া উন্নয়নের নৈপথ্যের নায়ক নির্মল বড়ুয়া মিলন পার্বত্য অঞ্চলের ক্রীড়া উন্নয়নের নৈপথ্যের নায়ক নির্মল বড়ুয়া মিলন
সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ
রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে
আগামীতে  কারা দেশ চালাবে ? আগামীতে কারা দেশ চালাবে ?
মহান মে দিবস ও  শ্রমিকশ্রেণীর মুক্তির সংগ্রাম মহান মে দিবস ও শ্রমিকশ্রেণীর মুক্তির সংগ্রাম
সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ও বাংলাদেশ - ভারত সম্পর্ক সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ও বাংলাদেশ - ভারত সম্পর্ক
বিপন্ন সভ্যতায় বিপন্ন নারী বিপন্ন সভ্যতায় বিপন্ন নারী
গণতান্ত্রিক ও মানবিক সমঅধিকার  ছাড়া  নারীর মুক্তি নেই : বহ্নিশিখা জামালী গণতান্ত্রিক ও মানবিক সমঅধিকার ছাড়া নারীর মুক্তি নেই : বহ্নিশিখা জামালী

আর্কাইভ